কনটেন্ট রাইটিং কি । Best in 2022
কনটেন্ট রাইটিং কি কিভাবে কনটেন্ট রাইটিং করে উপার্জন করবেন ।
কনটেন্ট রাইটিং কি কিভাবে কনটেন্ট রাইটিং করে উপার্জন করবেন । এখনকার সময় আর্টিকেল রাইটার দের অনেক বেশি মূল্যায়ন করা হয় । একজন আর্টিকেল রাইটার খুব সহজে অনেক ভাবে ইনকাম করতে পারে । আর্টিকেল লিখে কিন্তু অনেক পাবে উপার্জন করার পথ রয়েছে আপনি চাইলে যেকোন ভাবে আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করতে পারবে ।
আর্টিকেল রাইটিং পেশাটি এখনকার সময়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে । আপনি যদি সঠিকভাবে কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন এবং কনটেন্টগুলো লিখতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই অনলাইন থেকে অনেক উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন এবং আপনি নিজেও কনটেন্ট রাইটিং করে ব্লগিং করতে পারবেন ।
আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং এ যে সকল টিপস এন্ড ট্রিকস গুলো রয়েছে সেগুলো যদি সঠিকভাবে রপ্ত করতে পারেন এবং সঠিকভাবে আপনি আর্টিকেল লিখতে কি পারেন তাহলে কিন্তু আপনি বিভিন্ন জায়গাতে আর্টিকেল রাইটিং সার্ভিস দিয়ে খুব সহজেই আপনি ভালো একটি পরিমাণ এর অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।
বর্তমানে এমন অনেক লোক রয়েছে যারা আর্টিকেল রাইটিং সার্ভিস দিয়ে অনেক সম্মান অর্জন করেছে এবং প্রতিনিয়ত ঐ তারা অর্থ উপার্জন করে যাচ্ছে । সঠিক ভাবে কিন্তু তারা যদি আর্টিকেল রাইটিং করে তাহলে কিন্তু তাদের নিজেদের ব্লগে তারা আর্টিকেলগুলো পাবলিস্ট করে প্রচুর পরিমানের অর্থ উপার্জন করতে পারে । এই কারণেই মূলত আর্টিকেল রাইটার এর অনেকগুলো অপশন থাকে । সে যে কোন ধরণের কাজ গুলো করতে পারে এবং সকল ক্ষেত্রেই আর্টিকেল রাইটার দের কাজ প্রয়োজন পড়ে ।
কনটেন্ট রাইটিং কাকে বলে :-
কনটেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল রাইটিং বলা হয় যারা কোন বিষয়ের উপরে লেখালেখি করে তাদের লেখার মাধ্যমে সে বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ সকল কিছু ফুটিয়ে তোলে একজন অডিয়েন্সের সামনে ।যাতে করে একজন অডিয়েন্স সেই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে পড়ে জানতে পারে ।
এক কথায় বলতে গেলে একজন কনটেন্ট রাইটার তাকে বলা হয় যে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরে লেখালেখি করে রাখে । যাতে করে যেকোনো একজন ব্যক্তি সেই লেখাটি পড়ে যে বিষয়ের উপরে কনটেন্ট রাইটার লিখেছে সেই বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পারে এবং জানতে পারে ।
যারা এই কাজগুলো করে থাকে তাদেরকে বলা হয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর কনটেন্ট ক্রিয়েটর কিন্তু বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে । যারা কনটেন্ট লেখে তাদেরকে বলা হয় কনটেন্ট রাইটার । যারা ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে তাদেরকে বলা হয় ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর । যারা অডিও কনটেন্ট তৈরি করে তাদেরকে বলা হয় অডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর ।
কেন আপনি কনটেন্ট রাইটিং করবেন :-
বর্তমান সময়ে কনটেন্ট রাইটিং মূলত দুইটি কারণে করা হয়ে থাকে ।যে সকল লোকেরা কনটেন্ট রাইটিং করে থাকে তারা আমি এখন যে দুটির কথা বলব সেই দুইটি সম্পর্কে কিন্তু কনটেন্টগুলো লিখবে ।
1।প্রতিভা প্রকাশ এর জন্য
2। অর্থ উপার্জনের জন্য
যে সকল কনটেন্ট রাইটার গুলো রয়েছে তারা মূলত এই দুইটি কারণে কনটেন্ট রাইটিং করে থাকে । তাদের কনটেন্ট গুলো লিখতে ভালো লাগে এবং তারা তাদের প্রতিভা গুলোকে প্রকাশ করতে চায়।
কনটেন্ট রাইটার ওরা মূলত তাদের অর্থ উপার্জনের প্রয়োজন হয় তারা যখন তাদের প্রতিভাগুলো ফুঁটিয়ে সবার সামনে তুলে ধরবে তারা সেখান থেকে অবশ্যই অর্থ উপার্জন করতে পারবে ।
কনটেন্ট রাইটিং শিখার উপায় :-
কনটেন্ট রাইটিং কিন্তু কয়েকটি উপায় শিখতে পারেন আপনি । কনটেন্ট রাইটিং কিন্তু করা কোনো সহজ বিষয় না আপনাকে অবশ্যই কিছু দিক বিবেচনা করে এবং আপনার অডিয়েন্সের কে টার্গেট করে কনটেন্ট রাইটিং করতে হবে ।
কখনো যে কোন ব্যক্তি কন্টাক্ট লিখতে পারেনা কনটেন্ট লিখতে হলে অবশ্যই তার পূর্ব আইডিয়া থাকতে হয় । কনটেন্ট লেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস জানতে হবে যাতে করে একজন ব্যক্তি আপনার কন্টাক্ট গুলো দেখে তার পড়ার আগ্রহ জাগে । এমনভাবে আপনাকে আপনার কনটেন্ট গুলো আপনার অডিয়েন্সের সামনে তুলে ধরতে হবে যাতে করে একজন অডিয়েন্স আর্টিকেল পড়ে মজা পায় ।
এজন্য কিন্তু আপনাকে কনটেন্ট রাইটিং প্রথমে তো শিখতে হবে ।কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য কিছু কোর্স রয়েছে সেই কোর্সগুলো আপনি জয়েন করতে পারেন বা আপনি চাইলে কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা কনটেন্ট রাইটিং শিক্ষা দিয়ে থাকে তাদের কোর্সগুলো বা তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যোগদান করতে পারেন আপনি ।
আপনি যদি চান কনটেন্ট রাইটিং শিখবেন তাহলে কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত কোর্স করিয়ে থাকে কিছু অর্থের বিনিময়ে আপনি কিন্তু কনটেন্ট রাইটিং টি সঠিক ভাবে শিখতে পারেন । আপনি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে থেকে কনটেন্ট রাইটিং শিখেন তাহলে কিন্তু আপনি অনেক খুঁটিনাটি বিষয়গুলো ভালভাবে আয়ত্ত করতে পারবেন ।
অবশ্যই আপনার কিছু পরিমাণ এর অর্থ ব্যয় হবে কিন্তু আপনি সেই প্রতিষ্ঠান থেকে সাপোর্ট পাবেন ভালো একটি গাইডলাইন পাবেন এবং আপনার শিকার প্রতি আগ্রহটা বেড়ে যাবে । কনটেন্ট রাইটিং টি শিক্ষার জন্য আপনার অবশ্যই আগ্রহের প্রয়োজন রয়েছে আপনার সাথে যদি আরো 10 জন শিখে তাহলে আপনি সেখান থেকে ভালোভাবে কনটেন্ট রাইটিং শিখতে পারবেন ।
আপনি যখন কাজ করতে যাবেন তখন যদি আপনি কোন সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে দেখা যাবে আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে কাজ শিখেছেন সেখান থেকে ভালো একটি পরিমাণের সাপোর্ট পাবেন ।
যেহেতু আপনি অনেক লোকের সাথে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে কনটেন্ট রাইটিং শিখেছেন সেখানে আপনার সাথে অনেক লোক থাকবে তাদের সাথে কথা বলে আপনার কোন প্রবলেম হলে সেই প্রবলেমটা সলভ করতে পারবেন ।
কিন্তু আপনি যদি চান আপনি সঠিকভাবে এবং ভালোভাবে কনটেন্ট রাইটিং শিখবেন কিন্তু আপনি কোন অর্থ ব্যয় করতে পারবেন না তাহলে আপনার জন্য গুগল এবং ইউটিউব রয়েছে । গুগোল এবং ইউটিউব বর্তমানে এমন একটি জায়গা হয়ে গিয়েছে যেখানে আপনি যেকোন বিষয় নিয়ে সার্চ করলে তার রেজাল্ট গুলো আপনার সামনে প্রদর্শন করবে ।
যে কোন বিষয় সম্পর্কে আপনি যদি জানতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই গুগল এবং ইউটিউব কে ভালোভাবে আয়ত্ত করে নিতে হবে । আপনাকে অবশ্যই গুগল এবং ইউটিউব এমন দুই বড় সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে প্রতিনিয়ত সার্চ করে যেতে হবে এবং রিসার্চ করতে হবে আপনি যেই বিষয় সম্পর্কে শিখতে চান সেই বিষয় সম্পর্কে ।
বিভিন্ন কন্টেন্ট রাইটিং ভিডিও রয়েছে সেই কনটেন্ট রাইটিং ভিডিওগুলো আপনাকে দেখতে হবে এবং আপনাকে গুগলের মধ্যে সার্চ করে ব্লগ গুলো পড়তে হবে। তাই অবশ্যই আপনি যে বিষয়ে কনটেন্ট রাইটিং করার ইচ্ছা রয়েছে এবং যে বিষয় সম্পর্কে আপনি ভাল জানেন যে বিষয় সম্পর্কে আপনি লেখালেখি করতে ভালো লাগে সে বিষয়ে সম্পর্কে আপনি কনটেন্ট গুলো তৈরি করবেন । বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে আপনি গিয়ে দেখবেন তারা কি কি উপদেশ গুলো দেয় একজন সঠিক কনটেন্ট রাইটার হওয়ার জন্য ।
আপনি যত বেশি অনলাইনের মধ্যে রিচার্জ করবেন আপনার কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে ততবেশি আপনি কিন্তু স্কিল অর্জন করবেন । কনটেন্ট রাইটিং শিখার জন্য আপনাকে অবশ্যই অন্য মানুষের ব্লগগুলো পড়তে হবে অন্যরা কিভাবে লেখে সেটা আপনাকে জানতে হবে এবং অডিয়েন্স কিভাবে আপনার আর্টিকেলগুলো পড়বে সেই বিষয়টাও আপনার ভালোভাবে জানা প্রয়োজন ।
এ কারণেই যতবেশি পারবেন অনলাইনের মধ্যে রিসার্চ করে যাবেন এবং বিভিন্নজনের আর্টিকেলগুলো পড়বেন অনলাইনের মধ্যে । অবশ্যই আপনি যেই বিষয় ইন্টারেস্ট রয়েছে সেই বিষয়ের আর্টিকেলগুলো পড়বেন তখন আপনি দেখতে পারবেন তারা সেই আর্টিকেলগুলো কিভাবে লিখে এবং আপনি যেহেতু কনটেন্ট গুলো পড়বেন আপনি বুঝতে পারবেন একজন পাঠক কি চায় একজন আর্টিকেল রাইটার থেকে ।
আর্টিকেল কাস্টমাইজেশন :- আপনি যখন কোন একটি আর্টিকেল তৈরি করবেন তখন সে আর্টিকেল কে সঠিকভাবে কাস্টমাইজেশন করলে একজন ভিজিটর বা একজন পাঠক সেই কোনটি বেশি বিরক্তিকর বোধ করবে না
যেমন আপনার কনটেন্ট গুলো টাইটেল কি ধরনের দিবেন সেটা আপনাকে আগে থেকেই নিশ্চিত হতে হবে । একটি আর্টিকেল এর টাইটেল এর মধ্যে কতগুলো শব্দ রাখবেন সে ব্যাপারে আপনাকে অবশ্যই দেন রাখতে হয় । আপনি যেই আর্টিকেলগুলো লিখবেন সে আর্টিকেল গুলোর মধ্যে কত লাইনের একেকটি প্যারা রাখবেন সেটা আপনাকে অবশ্যই বুঝে রাখতে হবে ।
আপনি কোন লোকদের জন্য কনটেন্টগুলো তৈরি করতেছেন আপনার টার্গেট অডিয়েন্স গুলো কারা সে সম্পর্কে আপনাকে পূর্বে থেকেই জেনে নিতে হবে । যেমন মনে করেন আপনি আর্টিকেলগুলো তৈরি করেছেন 30 বছর বা 35 বছরের লোকদের জন্য । তারা কিন্তু সম্পূর্ণ কন্টেন্টটি পড়বে না কারণ তাদের অবশ্যই অন্য ধরনের কোন কাজ রয়েছে । তখন কিন্তু আপনিই মূল বিষয়বস্তু কে নিয়ে আলোচনা করবেন সেই কন্টাক্ট এর মধ্যে
কনটেন্ট রাইটিং করে উপার্জন :-
কনটেন্ট রাইটিং করে আপনি কিন্তু অনেক ভাবে উপার্জন করতে পারবেন এখনকার দিনে কন্টেন রাইটারদের অনেক বেশি মূল্যায়ন করা হয় । আপনি যদি চান আপনি একজন কনটেন্ট রাইটার হবেন তাহলে কিন্তু আপনি ।অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন সর্বপ্রথম আপনাকে একজন ভাল মানের কনটেন্ট রাইটার হতে হবে ।
যেসব মাধ্যমে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে উপার্জন করতে পারবেন :-
ব্লগিং :-
আপনি যদি চান তাহলে আপনি নিজে কনটেন্ট তৈরি করে আপনার ব্লগ পোস্টের মধ্যে পোস্ট করে সেই পোষ্টের মধ্যে বিজ্ঞাপন দিয়ে কিন্তু আপনি খুব ভালো পরিমাণে একটি উপার্জন করতে পারেন । বেশিরভাগ কনটেন্ট রাইটার রায়ে তাদের ব্লগ সাইট রাখে যাতে করে তারা তাদের কনটেন্ট গুলো তাদের ব্লগ সাইটের মধ্যে পোস্ট করতে পারে ।
এবং তারা যখন তাদের ব্লগ সাইটের মধ্যে কনটেন্টগুলো পাবলিস্ট করবে তাতে করে তার দক্ষতার মূল্যায়ন হয়ে যাবে সেই একই ধরনের কনটেন্ট গুলো তৈরি করে সে নিজে বুঝতে পারবে । এতে করে নিজের একটি ব্লগ সাইট তৈরি হবে এবং নিজের দক্ষতার পরীক্ষা করা হয়ে যাবে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ।
যখন আপনি ভালো মানের একজন কনটেন্ট রাইটার হয়ে যাবেন তখন কিন্তু আপনি বিভিন্ন পণ্য নিয়ে রিভিউ করে সে পণ্যের লিংকটি দিয়ে দেন আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে তাহলে কিন্তু সেখান থেকে আপনি ভাল পরিমাণের উপার্জন করতে পারবেন ।
এখনকার সময় এমন অনেক কনটেন্ট রাইটার রয়েছে যারা একটি ব্লগ সাইট তৈরি করেছে এবং সে ব্লগ সাইটের মধ্যে কনটেন্ট রাইটিং করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে যাচ্ছে । বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ করছে এবং সে পণ্যের রিভিউ করার সাথে সাথে তার আর্টিকেল এর মধ্যে সেই পণ্য ক্রয় করার লিংক দিয়ে দিচ্ছে ।
ফ্রিল্যান্সিং করে :-
কনটেন্ট রাইটিং করে আপনি কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এবং ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি অনেক পরিমাণের উপার্জন করতে পারেন । একজন কনটেন্ট রাইটার ফ্রিল্যান্সিং করে কিন্তু প্রতিনিয়ত ভালো পরিমাণে একটি অর্থ উপার্জন করতে ।
এখনকার সময় অনলাইনের মধ্যে কিন্তু ক্রয়-বিক্রয় বেশি হচ্ছে অর্থাৎ ই-কমার্স সাইট অনেক বেশি রয়েছে । আপনি যদি ভাল কনটেন্ট রাইটার হন এবং কনটেন্ট রাইটিং টিপস এন্ড ট্রিকস গুলো যদি সঠিকভাবে জানা থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজে কোন একটি পণ্যের ডেসক্রিপশন লিখতে পারবে ।
বিভিন্ন ধরনের পণ্যের ডেসক্রিপশন লিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন । কোন পণ্যের সম্পর্কে আপনাকে ধারণা দেয়া হবে এবং সেই পণ্যটির সম্পর্কে আপনাকে লিখতে হবে যাতে করে একজন পাঠক এই আর্টিকেলটি পড়ার পর সেই পণ্যটি ক্রয় করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে ।
এক জাতি করে একজন পাঠক পণ্যের ডিসক্রিপশন টি পড়ার পর সে যাতে সহজেইবুঝতে পারে এই পণ্যটি কি কাজে ব্যবহার করা যাবে বা এই পণ্যটির কাজ কি । এই কারণেই মূলত কনটেন্ট রাইটার দের অনেক বেশি মূল্যায়ন করা হয় এবং তারা প্রতিনিয়ত কাজ পায় ।
আসলে অরজিনাল কনটেন্ট রাইটার দের অনেক বেশি অভাব রয়েছে এখনকার দিনে আপনি যদি একজন ভাল কনটেন্ট রাইটার এবং মানসম্মত কন্টেন্ট রাইটার হয়ে যান তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজে অনেক কাজ পেয়ে যাবেন । ফ্রিল্যান্সিং করলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন এমনভাবে কনটেন্টগুলো তৈরি করার যাতে করে যে কেউ দেখলে আপনার কনটেন্ট সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে ।
আমাদের শেষ কথা :-
আমরা আমাদের আর্টিকেল এর মধ্যে চেষ্টা করেছি কিভাবে একজন কনটেন্ট রাইটার হওয়া যায় কিভাবে কনটেন্ট রাইটিং শিখা যায় এবং আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে কি পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এবং কিভাবে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এ সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আমরা আলোচনা করেছি ।
আশা করি আপনারা সম্পন্ন ব্লকটি পড়েছেন তাহলে আপনারা বুঝতে পেরেছেন এ সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে । আপনাদের যদি কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে কোন প্রশ্ন জানা থাকলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন । আজকের জন্য এখানেই বিদায় নিলাম । অন্য কোনদিন অন্য কোন ব্লগ নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব। সম্পূর্ণ ব্লগ পড়ার জন্য আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ ।