ব্যাকলিংক কি ? best in 2022
ব্যাকলিংক কি ?
ব্যাকলিংক কি? কোন একটি ওয়েবসাইটকে তার যে অবস্থান রয়েছে সে অবস্থানে থেকে সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে উচ্চতর অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যাকলিংক অনেক বেশী কার্যকর হয়ে থাকে। ব্যাকলিংক হলো মূলত এসইও এর একটি মাত্র অংশ । ওয়েবসাইটকে এসইও করার জন্য যে সকল কাজগুলো করা হয় তার মধ্যে অন্যতম একটি কাজ হল ব্যাকলিংক ।
সাধারণত ব্যাকলিংক একটি ওয়েবসাইটকে তার সার্চ ইঞ্জিনের কাছে তাকে রেফার করে থাকে । অর্থাৎ আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং সে ওয়েবসাইটটি যদি গুগল সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে থাকে তাহলে কিন্তু অন্য ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাইট টা কে গুগলের কাছে রেফার করতে পারবে । এবং সেটা করবে মূলত ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে ।
আপনি যখন কোন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তখন সেই ওয়েবসাইটটি বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট কিনা । সেটা মূলত গুগোল সহজে বুঝতে পারে না সেই কারণে কিন্তু আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে রেঙ্ক প্রদান করে না । আপনার যদি ভালো ওয়েবসাইট এর মধ্যে ব্যাকলিংক থাকে এবং সেই ওয়েবসাইট যদি সরাসরি গুগলকে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি রেফার করে তাহলে কিন্তু অনেক সহজেই আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে রেঙ্ক করে যাবে অনেক দ্রুত ।
বর্তমান সময়ে গুগল সার্চ ইঞ্জিন মূলত 200 এর অধিক দিকগুলো বিবেচনা করে কোন একটি ওয়েবসাইটকে রেঙ্ক প্রদান করে থাকে । যেসকল দিকগুলো গুগোল বিবেচনা করে ওয়েবসাইটকে টপ পজিশনে আনে সেগুলো কিন্তু সব সময় তারা জনসম্মুক্ষে উন্মোচন করে না । এতে করে আমরা কিন্তু সকল ফ্যাক্টরগুলো জানতে পারি না ।
এর জন্য অনেক এসইও এক্সপার্টরা রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত এসইও এসকল বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকে । এবং তারা যে সকল কাজ করে সে সকল কাজের মধ্যে যদি কোন ওয়েবসাইট রেঙ্ক কে উঠে যায় তখন কিন্তু সেসকল এক্সপার্ট গণ আমাদের সাথে শেয়ার করে কিভাবে একটি ওয়েবসাইটকে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের টপ পজিশনে নিয়ে আসা যায় । এবং এ সকল বিষয়গুলো তারা তাদের ব্লগ ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রতিনিয়ত পাবলিস্ট করে যাচ্ছে ।
তাহলে চলুন ব্যাকলিংক সম্পর্কে বলা যাক :-
বর্তমান সময়ে বেকিং একটি জরুরী বা একটি প্রয়োজনীয় জিনিস যেটি করলে আপনার ওয়েবসাইটটি খুব দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনের টপ পজিশনে চলে যেতে পারে । ব্যাকলিংক আমাদেরকে আমাদের ওয়েবসাইটের মধ্যে অনেক বেশি ট্রাফিক আনতে অনেক সাহায্য করে থাকে । এটি মূলত করা হয় আপনি যে রিলেটেড ওয়েবসাইটটি তৈরি করেছেন সে রিলেটেড অন্য কোন ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনার একটি লিংক থাকা ।
অর্থাৎ ব্যাকলিংক হলো আপনার যে ডোমেইনটি রয়েছে বা আপনার যেই পোস্ট রয়েছে সেই পোষ্টের একটি লিঙ্ক থেকে । ওই লিংকটি আপনি যে রিলেটেড পোস্ট করেছেন বা আপনার যে রিলেটেড ডোমেইনটি রয়েছে সেই রিলেটেড কোন একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে থাকা । অর্থাৎ সে ওয়েবসাইটে একটি এক্সটার্নাল লিনক হবে আপনার ওয়েবসাইটের । এটাই মূলত বলা হয় ব্যাকলিংক ।
ব্যাকলিংক এর প্রকারভেদ :-
ব্যাকলিংক সাধারণত অনেক প্রকার হয়ে থাকে ।
- Internal link
- External Link
- Low quality link
- High quality link
- Do follow link
- No follow link
Internal link :-
ইন্টারনাল ব্যাকলিংক কি ? ইন্টারনাল লিংক হলো আপনার নিজের ওয়েবসাইটে নিজের আর্টিকেল এর মধ্যে অন্য কোন আর্টিকেলে লিংক দিয়ে দেওয়া । অর্থাৎ আপনি কোন একটি আর্টিকেল লিখলেন সেই আর্টিকেল এর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আপনার অন্য আর্টিকেল এর লিংক বসিয়ে দিলেন যেখানে অন্য আর্টিকেল এর সম্পর্কে কিছু লেখা থাকে।
এতে করে আপনার সেই আর্টিকেলে যদি কোন ভিজিটর আছে সেই আর্টিকেল এর ভিজিটর গুলো কিন্তু আপনার অন্য আর্টিকেলগুলো দেখার অনেক বেশি সম্ভাবনা থাকে । এ কারণেই মূলত ইন্টারনাল লিংক করা হয়ে থাকে । ইন্টারনাল লিংক করার কারণে কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে অনেক বেশি ট্রাফিক এবং অনেক বেশি পেজ ভিজিটর আপনি পেয়ে যাবেন ।
অবশ্যই আপনি যখন কোন আর্টিকেল পোস্ট করবেন আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের মধ্যে তখন অবশ্যই ইন্টার্নাল লিনকিং করে নিবেন । এতে করে আপনার এসইও টা অনেক বেশি উন্নত হবে । এবং আপনার ওয়েবসাইটের রেঙ্ক অনেক বেশি উন্নত হবে । এই লিংকগুলো কেউ কিন্তু ব্যাকলিংক হিসেবে ধরা হয় ।
External Link :-
এক্সটার্নাল ব্যাকলিংক কি ? এক্সটার্নাল লিংক হলো আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে অন্য কোন ওয়েবসাইটের লিংক বসানো । অর্থাৎ আপনি কোন একটি আর্টিকেল লিখেছেন সে আর্টিকেল এর মধ্যে আপনি চাইলে অন্য কোন ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে দিতে পারেন । এটাকে মূলত এক্সটার্নাল লিনক বলা হয়ে থাকে ।এতে করে আপনি যে ওয়েবসাইটের লিঙ্ক গুলো ব্যবহার করবেন সেই ওয়েবসাইট এর মধ্যেও কিন্তু আপনার ওয়েবসাইট থেকে ট্রাফিক যাবে ।
এক্সটার্নাল লিংক গুলো ব্যবহার করলে আপনি কিন্তু আপনার কনটেন্ট টাকে অনপেজ এসইও অনেক ভালো করে করতে পারবেন । এক্সটার্নাল লিনকিং অনপেজ এসইও এর ক্ষেত্রে অনেক বেশি উপকার হয়ে থাকে । কিন্তু অবশ্যই এমন ওয়েবসাইটের এক্সটার্নাল লিংক ব্যবহার করবেন যেটা আপনার কনটেন্ট রিলেটেড ।
low quality link :-
লো কোয়ালিটির ব্যাকলিংক কি ? লো কোয়ালিটির লিংকগুলো মূলত ওয়েবসাইটের জন্য অনেক বেশি ক্ষতি করে থাকে । এর জন্য আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে কিন্তু spam score অনেক বেশি বেড়ে যায় । আপনি যদি লো কোয়ালিটির লিংক গুলো ব্যবহার করেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য তাহলে আপনার ওয়েবসাইট অনেক বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে ।
তাই আপনি চেষ্টা করবেন যতটুকু পারেন লো কোয়ালিটি ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে আপনার ব্যাকলিংক তৈরী থেকে বিরত থাকা । আপনি যদি ব্যাকলিংক তৈরী করার ক্ষেত্রে এমন ব্যাকলিংক তৈরি করেন যেটা আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং উন্নতি করবে না সেই সকল ওয়েবসাইট থেকে অবশ্যই আপনি বিরত থাকাই সবচেয়ে শ্রেয় হবে ।
High quality link :-
হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক কি ? হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক হলো । কোন একটি ওয়েবসাইটের (DA , PA ) অনেক বেশি সেই ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি ব্যাকলিংক তৈরি হয়েছে সেটিকে বলা হয় মূলত হাই কোয়ালিটির লিঙ্ক । এ সকল লিংক আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অনেক বেশি উপকারী হয়ে থাকে । তাই যখন ব্যাকলিংক তৈরী করবেন তখন চেষ্টা করবেন হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরি করার।
আপনার ওয়েব সাইটের ব্যাকলিংক গুলো যদি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক হয় তাহলে সার্চ ইঞ্জিন আপনাকে অনেক দ্রুত উচ্চতর রেংকিং প্রদান করে থাকে । এতে করে আপনার সাইটের মধ্যে অনেক বেশি ট্রাফিক আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে । এবং কি ওয়েবসাইট ব্যাকলিংক তৈরী করবেন সে ওয়েবসাইট থেকেও কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে অনেক বেশি ট্রাফিক আসবে ।
Do follow link :-
ডুফলো ব্যাকলিংক কি ? ডুফলো লিংক হলেও মূলত এমন একটি লিংক ।আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে যে ধরনের কনটেন্ট রয়েছে সেই ক্যাটাগরির কনটেন্ট যদি অন্য একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে থাকে সেই কনটেন্ট এর মধ্যে আপনার কনটেন্ট কে-লিংক করে দেওয়া ।
অর্থাৎ সরাসরি বলতে গেলে অন্য ওয়েবসাইটের যে কন্টাক্ট রয়েছে সেই ধরনের কনটেন্ট যদি আপনার ওয়েবসাইটে থাকে সেই কনটেন্ট এর লিংক সেই কনটেন্ট এর মধ্যে দিয়ে দিলে আপনাকে একটি ডুফলো ব্যাকলিংক হবে । ডুফলো ব্যাকলিংক লেখার জন্য কোন ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করা হয়ে থাকে না ।
সরাসরি একটি টাইটেল এর মধ্যে বা একটি ওয়ার্ডের মধ্যে একটি লিংকে বসিয়ে দেওয়া হয়। যেটি মূলত একটি ওয়েব সাইটের টাইটেল হয়ে থাকে বা সেই ওয়ার্ডটি মূলত কোন একটি কনটেন্টের কিওয়ার্ড হয়ে থাকে । সেই ওয়ার্ড দিয়ে একটি কনটেন্টকে বুঝানো হয় ।
এধরনের লিঙ্ক গুলো সাধারণত গুগোল কে রেফার করে থাকে বা সার্চ ইঞ্জিন কে রেফার করে থাকে একটি ওয়েবসাইটকে । এতে করে সেই ওয়েবসাইট বিশ্বাসযোগ্য একটি ওয়েবসাইট সেটা গুগোল খুব সহজে বুঝতে পারে । যেহেতু বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট বা বিশ্বাসযোগ্য আর্টিকেল সেতু গুগোল অনেক দ্রুতই আর্টিকেলটা রেঙ্ক করে দেয় ।
No follow link :-
নফলো ব্যাকলিংক কি ? নফলো ব্যাকলিংক মূলত বলা হয় ঐ সকল লিংকে যে সকল লিংক গুলো সাধারণত ডুফলো লিংক এর মতই হয় কিন্তু এই লিংক এর মধ্যে একটি ট্যাগ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
“rel= nofollow ” । ইট অ্যাক্টিভ যেই লিংক এর মধ্যে থাকে সেই লিংকটি মূলত নফলো ব্যাকলিংক হিসেবে বিবেচিত হয় ।
এ লিঙ্ক সরাসরি আপনাকে গুগল সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে রেফার করে না কিন্তু এর দ্বারা আপনি সেই ওয়েবসাইট থেকে ট্রাফিক জেনারেট করতে পারবেন । অর্থাৎ যে ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনার নফলো লিংক তৈরি হয়েছে সে ওয়েবসাইট থেকে কিন্তু আপনি ট্রাফিক আনতে পারবেন ।আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে কিন্তু রেফারেল ট্রাফিক অনেক বেশি আসবে ।
কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করা যায় :-
ব্যাকলিংক তৈরি করার কিন্তু অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে । আপনি একদিনে কিন্তু অনেকগুলো ব্যাকলিংক তৈরী করতে পারবেন না । আপনি যদি একদিনের মধ্যে অনেকগুলো ব্যাকলিংক তৈরী করেন তাহলে কিন্তু গুগোল আপনার ব্যাকলিংক গুলোকে স্পামিং ব্যাকলিংক হিসেবে গণ্য করবে।
গেস্ট পোস্ট :-
আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মধ্যে গিয়ে গেস্ট পোস্ট করতে পারেন যার মাধ্যমে আপনি কিন্তু একটি ব্যাক লিঙ্ক পেয়ে যাবে । এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যারা গেস্ট পোস্ট করার অপশন গুলো রেখেছে। আপনি চাইলে সে ওয়েবসাইটের মধ্যে গিয়ে 100 বা 50 ওয়াটের একটি আর্টিকেল লিখতে পারেন সেই আর্টিকেল এর নিচে আপনার একটি আর্টিকেল এর লিঙ্ক দিয়ে দিতে পারেন সেখানে বলতে পারেন সম্পন্ন আর্টিকেল পড়তে হলে এটা ভিজিট করুন ।
সোশ্যাল মিডিয়া :-
আপনি কিন্তু চাইলে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটের একটি প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন এবং সে সোশ্যাল মিডিয়া গুলো থেকে কিন্তু আপনি ভালো আকারের একটি ব্যাক লিঙ্ক পেয়ে যাবেন । সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যাক লিঙ্ক গুলো কিন্তু অনেক বেশি উপকারে আসে । আপনার যে পোষ্টগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে করবেন সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যেও কিন্তু পাবলিশ করতে পারেন এবং সেখান থেকে আপনার অনেক বেশি ট্রাফিক জেনারেট হবে ।
ব্লগ কমেন্ট :-
বিভিন্ন ব্লগের মধ্যে কিন্তু আপনি গিয়ে কমেন্ট করতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটের লিংক গুলো । এমন ভাবে আপনি কমেন্ট করবেন যাতে সেই কমেন্টগুলো গ্রহণযোগ্য হয় । যে আর্টিকেলটি থাকবে সে আর্টিকেল সম্পর্কে আপনি কিছু ওয়ার্ড লিখবেন এবং সাথে আপনার লিংকটি দিয়ে দিবেন ।
এমন আরও অনেক উপায় রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি ব্যাকলিংক অনেক সহজেই পেয়ে যাবেন । সেসকল উপায়গুলো আপনি সঠিকভাবে কাজ করলে আপনার ওয়েবসাইটের অনেকগুলো ব্যাকলিংক তৈরী হবে। এবং আপনার ওয়েবসাইটটি অনেক দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে রেঙ্ক করে যাবে ।
চেষ্টা করবেন যে সকল লিংক গুলো করা যায় সব ধরনের লিঙ্ক গুলো যাতে আপনি সমানভাবে করতে পারেন । এতে করে আপনার ওয়েবসাইটটি একটি ভালো ভ্যালু জেনারেট করবে । যখন আপনার ওয়েবসাইটের একটি ভ্যালু হয়ে যাবে তখন কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটটিকে গুগোল অনেক বেশি মূল্য দেবে ।
আমাদের শেষ কথা :-
আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয় এবং ব্যাকলিংক এর প্রকারভেদ গুলো । আপনি যদি সঠিকভাবে সম্পন্ন ব্লগ টি পড়েন তাহলে অবশ্যই আপনি এ সম্পর্কে অবগত হয়েছেন ব্যাকলিংক কত প্রকার ও ব্যাকলিংক কিভাবে তৈরি করতে হয় ।
সম্পূর্ণ ব্লগ টি পড়ার জন্য আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । আজকের জন্য এখানেই বিদায় নিলাম । অন্য কোনদিন অন্য কোন ব্লগে আপনাদের সাথে আলোচনা করা হবে । সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ ।