অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি ? best in 2022
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয় ?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে মূলত কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সার্ভিস গুলো কে প্রমোট করার জন্য তাদের সে ব্যবসা বা সার্ভিসগুলোর একটি লিংক তৈরি করে দেয় যাতে করে যারা এই লিংকগুলো প্রমোট করে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যে সার্ভিস গুলো রয়েছে সেগুলো বিক্রি করে দিবে ।
অর্থাৎ কোন পণ্যের লিংক যদি কেউ শেয়ার করা এবং সেই লিংক থেকে যদি কেউ সে পণ্যটি ক্রয় করে তাহলে সে পণ্য ক্রয় থেকে কিছু পরিমাণ পার্সেন্টেজ পাবে যে এই পণ্যটি লিংক টি শেয়ার করেছে ।
বর্তমানে এমন অনেক ব্লগার রয়েছে এবং অনেক ইউটিউবাররা রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে তাদের উপার্জন অনেকাংশে বাড়িয়ে নিচ্ছে । এবং যে সকল কোম্পানিগুলো তাদের কোম্পানিগুলোকে প্রমোট করতে এসেছে তারাও খুব ভালো পরিমাণে একটি অর্থ উপার্জন করতেছে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকার কারণে ।অনেকেই আছে যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাই কিন্তু সঠিক গাইডলাইন এবং ধারণা না থাকার কারণেই তারা কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজগুলো করতে পারছে না ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত এমনটি হয়ে থাকে আপনি কোন একটি পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করবেন সেই পণ্য বিক্রয় হলে সে পণ্য থেকে কিছু পারসেন্টেজ আপনি পেয়ে যাবেন । এটাকে বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি মাত্র অংশ । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে কিছু বিষয় নির্ধারণ করে রাখতে হবে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য হিডেন কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস রয়েছে যেগুলো আপনি ব্যবহার করে খুব সহজেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন । আমরা আজকে আপনাদের সাথে সেই সকল টিপস এন্ড ট্রিক্স নিয়ে আলোচনা করবো আপনার যদি সঠিকভাবে সেই টিপস-এন্ড-ট্রিকস গুলো ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই আপনারা খুব দ্রুত একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে গণ্য হবেন ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি ? :-
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এ সম্পর্কে আমি আপনাদেরকে আগেই বলেছি । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে তারপর আমি বলতেছি আফিলিয়েট মারকেটিং হলো আপনি যখন কোন পণ্য বা সার্ভিস এর মার্কেটিং করবেন কোন একটি প্রতিষ্ঠান তখন আপনার মার্কেটিং করা থেকে যদি কোন ব্যক্তি পণ্য বা সার্ভিস ক্রয় করে তাহলে সেখান থেকে আপনি কিছু পারসেন্ট কমিশন পাবেন। মূলত এই বিষয়টা কেই বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
অতয়েব আপনি অন্য কোন একটি প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সার্ভিস নিয়ে মার্কেটিং করবেন এবং সেই সার্ভিস বা পণ্যগুলো যখন বিক্রি হবে আপনার মার্কেটিং দ্বারা তখন কিন্তু আপনি ওই পণ্যের বিক্রয় কৃত অংশ থেকে কমিশন পাবেন । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টাকি আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
বর্তমানে এমন অনেক ইউটিউবার এবং অনেক ব্লগাররা রয়েছে যারা শুধুমাত্র অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে স্বাচ্ছন্দ ভাবে জীবন যাপন করছে । এবং প্রতিনিয়ত তারা প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করছে ।
কি কি উপায়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয় :-
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনিও কয়েকটি মাধ্যম অনুসরণ করতে পারেন যেগুলোর মধ্যে দিয়ে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজটা সহজ ভাবে করতে পারবে । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনার কাছে অবশ্যই ইউজার থাকতে হবে আপনি যেকোন বিষয়ের উপরে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন কিন্তু আপনার কাছে যদি ইউজার না থাকে তাহলে আপনি সেই পণ্য বিক্রি করতে পারবেন না ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কিন্তু আপনি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে পারেন । বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় সাইটের মধ্যে আপনি আপনারা একটি প্রোফাইল তৈরি করবেন। এবং সেখানে আপনি পণ্যগুলো নিয়ে মার্কেটিং করতে পারবেন আমি এখন আপনাদেরকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় তার কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে বলুন ।
ব্লগিং এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা :-
যেহেতু আপনি কোন একটি পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করবেন এবং সেই পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি হলে আপনি সেখান থেকে কমিশন পাবেন সে তো আপনাকে অবশ্যই সে পণ্যটি বিক্রি করতে হবে পণ্য বিক্রি করার জন্য আপনার অবশ্যই কাস্টমারের প্রয়োজন হবে ।
আপনার যদি একটি ব্লগ থাকে এবং ব্লগের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন । আপনি যেকোনো পণ্য সম্পর্কে রিভিউ হিসেবে আপনার ব্লগ এর মধ্যে পোস্ট । পণ্যগুলোর ভালো এবং খারাপ দিকগুলো সম্পর্কে আপনি তুলে ধরবেন আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগ পোস্ট এর মধ্যে ।
আপনাকে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে আপনি পণ্যটি বিক্রি করতে যাবেন না আপনি পণ্য সম্পর্কে ধারণা দিতে যাবেন এবং পণ্য সম্পর্কে জানাবেন আপনার অডিয়েন্স দেরকে । তখন যদি আপনার অডিয়েন্সের মধ্যেকার পণ্যটি পছন্দ হয়ে যায় তাহলে সে যাতে ক্রয় করার জন্য । আপনার লিঙ্ক দিয়ে দিবেন যাতে সে সহজে পণ্যটি ক্রয় করতে পারে । বা সার্ভিসটি ক্রয় করতে পারে ।
ফেসবুক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং :-
আপনি চাইলে কিন্তু সহজেই ফেসবুকের মধ্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে একটি ফেসবুক প্রোফাইলের । আপনার যদি সাথে একটি ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আরো বেশি ভালো হবে এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের রেঙ্ক করে যাবে ।
ফেসবুকের মধ্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম ফেসবুকের পেজ তৈরি করতে হবে এবং সাথে একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করে নিবেন । আপনার ফেসবুক গ্রুপ ও ফেসবুক পেজের মধ্যে সঠিকভাবে কাস্টমাইজেশন করবেন । আপনার ওয়েবসাইটটি কে ফেইসবুক পেজে এবং গ্রুপের মধ্যে অ্যাড করে নেবেন ।
প্রতিনিয়ত কিন্তু আপনাকে ফেসবুক পেজের মধ্যে পোস্ট করতে হবে এবং আপনার প্রথম টার্গেট থাকবে ফেসবুক পেজের মধ্যে যাতে অডিয়েন্স আসে । আপনি আপনার ফেসবুক পেজটি এমনভাবে সাজাবেন যাতে যে কেউ দেখে বুঝতে পারে এটি একটি প্রফেশনাল ফেসবুক পেজ । আপনাকে আপনার ফেসবুক পেজের মধ্যে লাইক এবং ফলোয়ার বাড়াতে হবে এবং আপনার গ্রুপের মধ্যে আপনি মেম্বার যোগ করতে হবে।
ফেসবুক পেজের মধ্যে যেমন সহজেই আপনি পোস্টগুলো করতে পারেন শুধুমাত্র যে ফেসবুক পেজের এডমিন থাকে সেই কিন্তু ফেসবুক পেজের মধ্যে পোস্ট করতে পারে কিন্তু ফেসবুক গ্রুপের মধ্যে কিন্তু সকলে তাদের মূল্যবান বক্তব্য প্রকাশ করতে পারে পোষ্টের মাধ্যমে ।
আপনি যে সকল পোস্টগুলো ফেসবুক পেজের মধ্যে করবেন সেগুলো অবশ্যই আপনার গ্রুপের মধ্যেও করে দিবেন ফেসবুকের একটি অ্যালগরিদম রয়েছে । ফেসবুক পেজের মধ্যে যদি আপনি কোন পোস্ট করেন সেই পোষ্টটি যদি এক ঘণ্টার মধ্যে অনেক বেশী মানুষের কাছে পৌঁছায় অনেক বেশি মানুষ পছন্দ করে । তাহলে কিন্তু সে পরবর্তীতে অনেক মানুষের কাছে আপনার পোস্ট পৌঁছে দেবে ।
এই কারণে আপনার ফেসবুক পেজ এবং ফেসবুক গ্রুপের প্রয়োজন হবে আপনার ফেসবুক গ্রুপের মধ্যে যত মেম্বার যুক্ত করতে পারেন ততো আপনার জন্য অনেক বেশি ভালো হবে চেষ্টা করবেন আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণ মেম্বার যুক্ত করার । আপনার যে সকল বন্ধুরা থাকবে তাদের সবাইকে আপনার ফেসবুক গ্রুপের মধ্যে যুক্ত হতে ইনভাইট করবেন ।
এভাবে কিন্তু আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টি করে নিতে পারবেন ফেসবুক এর থেকে । আপনি যেই কোন ধরনের পণ্য নিয়ে ফেসবুকের মধ্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন কারণ ফেসবুকের মধ্যে বর্তমানে অনেক পরিমাণের অডিয়েন্স রয়েছে ।
ফেসবুকের মধ্যে কিন্তু আপনি যে ধরনের অডিয়েন্স নিয়ে কাজ করতে চান সে ধরনের অডিয়েন্স পাবেন যে বয়সের অডিয়েন্স নিয়ে আপনি কাজ করবেন সেই বয়সেই অডিয়েন্স পাবেন কারণ যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে বা ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত আছে । তারা অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত রয়েছে ।
তাই আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ফেসবুকে নির্বাচন করে নিতে পারেন আপনারা । আমি প্রথমে যেহেতু আপনার ব্লগ সাইটের কথা বলেছি আপনার ব্লগ সাইটের মধ্যে যে সকল পোষ্ট করবেন সেগুলো আপনি চেষ্টা করবেন ফেসবুক পেজের মধ্যেও করে দেওয়ার । এতে করে যে সকল ভিজিটর থাকবে তারা অবশ্যই বুঝতে পারবে আপনি প্রফেশনালভাবে ব্যবসা করতেছেন ।
ইউটিউব অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং :-
আপনি চাইলে কিন্তু ইউটিউব এর মধ্যে ভিডিও তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন । আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে । এবং সেই ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে ভালো পরিমাণে অডিয়েন্স থাকে । অর্থাৎ আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে যদি কোনো ভিডিও আপলোড করেন তাহলে সেই ভিডিও যদি অনেক লোকে দেখে । বা আপনার ভিডিওর মধ্যে যদি প্রচুর পরিমানের বিয়ে হয় তাহলে কিন্তু আপনি সেই ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে যেকোনো পণ্যের জন্য প্রমোট করতে পারবেন ।
বর্তমানে এমন অনেক ইউটিউবাররা রয়েছে ইউটিউব এর মধ্যে মনিটাইজেশন না করে শুধুমাত্র অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করি ভালো পরিমাণে একটি অর্থ উপার্জন করে নিচ্ছে । এই বিষয়টা বাংলাদেশের মধ্যে অনেক কম রয়েছে কিন্তু বাইরে যে সকল দেশ রয়েছে তারা কিন্তু খুব সহজেই কাজটি করতে পারতে ।
সেই সকল দেশগুলোর মানুষেরা বেশিরভাগ সময় মার্কেটের মধ্যে না গিয়ে অনলাইনের মধ্যেই তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো ক্রয় করে থাকে । এবং সেই সকল দেশের অনলাইন মার্কেটগুলো অনেক আস্থাযোগ্য । আপনি ইউটিউব এর মধ্যে যে সকল ভিডিও গুলো তৈরি করবেন সেই সকল ভিডিওর নিচে অবশ্যই আপনার প্রোডাক্ট এর অ্যাফিলিয়েট লিংক টি ব্যবহার করবেন ।
অবশ্যই ভিডিওর মধ্যে আপনাকে বলে দিতে হবে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে । এমনভাবে বলবেন যদি কারো সেই প্রোডাক্ট প্রয়োজন পড়ে বা কেউ যদি সেই প্রোডাক্ট ক্রয় করতে ইচ্ছুক হয় তাহলে যাতে আপনার লিঙ্ক থেকে তারা পণ্যটি ক্রয় করতে পারে । আপনাকে অবশ্যই আপনার ভিডিওর মধ্যে সেই পণ্যটির প্রমোশন করতে হবে অবশ্যই সেই ভিডিও রিলেটেড পণ্যটি হতে হবে এতে করে আপনি অনেক দ্রুত এবং অনেক বেশি পণ্য বিক্রি করতে পারবেন ।
একটা কথা মনে রাখবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আপনি কি পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন তা নির্দিষ্ট করে বলার মত কেউ নেই কেউ কোনদিনও নির্দিষ্ট করে বলতে পারবে না আপনি যদি কোন একটি পণ্য কে প্রচার করেন আপনার নির্দিষ্ট কোন বা স্থায়িত্ব কোন জায়গা থেকে তাহলে কিন্তু সেই জায়গাতে আপনার সেই পোষ্টটি থেকে যাবে । যতদিন পর্যন্ত সেই পণ্যটির চাহিদা থাকবে ততদিন পর্যন্ত কিন্তু আপনার পোস্টটি পড়ার পর কারো যদি সে 15 টি পছন্দ হয় বা তারা যদি পণ্যটি ক্রয় করতে চায় তাহলে কিন্তু তারা আপনার দেওয়া লিঙ্ক থেকে পণ্যটি ক্রয় করবে । এবং ততদিন পর্যন্ত আপনার অর্থ উপার্জন হতে থাকবে ।
তাই চেষ্টা করবেন এমন কিছু জায়গাতে বা এমন কিছু পণ্য নিয়ে আপনি কাজ করার যে পণ্যগুলোর সবসময় মানুষের প্রয়োজন পড়ে । অবশ্যই দীর্ঘ টাইম নিয়ে চিন্তা করে আপনি পণ্যগুলো নির্বাচন করবেন । আপনার পণ্য নির্বাচনের উপরে কিন্তু আপনার উপার্জন নির্ভর করবে । তাই চেষ্টা করবেন একটু বেশি টাইম দিয়ে হলেও পণ্যগুলো নির্বাচন করার ।
এতে করে যদি আপনার অর্থ উপার্জন বেড়ে যায় তাহলে একদিন বেশি টাইম দিয়েও আপনি কাজ করতে পারবেন । কারণ আপনি যেহেতু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে আপনার ফুলটাইম কাজ হিসেবে নিয়ে নিয়েছেন সেতু আপনাকে সে জায়গা থেকেই অর্থ উপার্জন করতে হয় । তাই চেষ্টা করবেন পণ্যগুলো খুঁজার জন্য একটু বেশি টাইম দেওয়া ।
সঠিক পূর্ণ খুঁজতে হলে আপনাকে কয়েকটি বিষয় মেনে চলতে হবে । যেমন কোন পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমিশন দেয় । এবং কোন পণ্য গুলো মানুষের নিত্য দিনের জন্য প্রয়োজন । এবং কোন পণ্যগুলো ব্যাপারে আপনি প্রমোশন করতে পারবেন । এ সকল বিষয়গুলো দেখে যদি আপনি পণ্যগুলো নির্বাচন করেন তাহলে আপনি অবশ্যই অনেক দ্রুত সফলতা অর্জন করতে পারবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মধ্যে ।
আমাদের শেষ কথা :-
আমরা আমাদের ব্লগের মধ্যে আজকে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয় এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য কোন কোন বিষয়গুলো কি আপনাকে মাথায় রেখে কাজ করতে হবে । আশা করি আপনারা সম্পন্ন ব্লগ পড়েছেন এবং আপনারা অবগত হয়েছেন । কিভাবে আপনাদের কাজ করতে। কোন কোন জায়গাতে আপনারা যদি সঠিকভাবে কাজ করেন তাহলে আপনারা ভালো পরিমাণের একটি বেনিফিট পাবেন।
যদি আপনাদের কোন বিষয় সম্পর্কে জানার প্রয়োজন পড়ে তাহলে অবশ্যই আপনারা আমাদেরকে।কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন বা আমাদের ইমেইল করে জানাতে পারেন।আজকের জন্য এখানেই বিদায় নিলাম অন্য কোনদিন অন্য কোন ব্লগ নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব ততক্ষন পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।